কিভাবে নতুন Youtube Channel থেকে সাফল্য লাভ করবেন

কিভাবে নতুন Youtube Channel থেকে সাফল্য লাভ করবেন

একটি নতুন ইউটিউব চ্যানেলকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া অনেক কষ্টসাধ্য ব্যাপার। প্রথমদিকে কোন ভিউ থাকে না, সাবক্রাইবারস থাকে না, চ্যানেল পপুলারিটি থাকে না। তাই এটি আরো জটিল হয়ে পড়ে। এক্ষেত্রে দরকার প্রচুর ধৈর্যশক্তি ও কাজ করার ক্ষমতা। কিছু বিষয় মাথায় রেখে মেনে চললে এই কাজটার কষ্ট অনেকটা কমে যায়।

প্রথমত যা লাগবেঃ

১. Screen Video Recording Software

ভিডিও রেকর্ডিং সফটওয়্যার হিসেবে আমি Suggest করব আপনাদের Camtasia ব্যবহার করার জন্য। আমি নিজেও Personally এটা ব্যাবহার করি। Screen Video Recording সহ বেসিক লেভেলের এডিট করা যায়।
htt//goo.gl/ttnfwD এখান থেকে এর Trial ডাউনলোড করতে নিতে পারেন।

২. Video Editing Software

শুরুর দিকে এডিটিংও Camtasia দিয়েই করতে পারেন। এছাড়া এর চেয়ে ভালো এডিটিং এর জন্য Windows Movie Maker রয়েছে। Advance Editing এর জন্য Adobe Premiere Pro এবং Adobe After Effects সবচেয়ে ভালো হবে।

৩. Photo Editing Software

বিশেষ করে Thumbnail তৈরি করার জন্য একটি Photo Editing Software দরকার। Photo Editing এর জন্য Adobe Photoshop এর জুরি নেই।

৪. ক্যামেরা

ক্যামেরা থাকতেই হবে এমন কোন কথা নেই। কিন্তু ভিডিও এর আরো মান বাড়ানোর জন্য ক্যামেরা ব্যাবহার করা সবচেয়ে ভালো। একজন ভিউয়ার একটি ভিডিওতে একজন মানুষের শুধু কথার তুলনায় তার চেহেরা সহকারে বর্ণনাকে বেশি বিশ্বাস করেন। তাই এর ফলে খুব দ্রুত আপনার Subscriber ও ফলোয়ার বাড়বে।

৫. একটি ইউটিউব চ্যানেল

এরপর শুধু একটি ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করুন। ইউটিউব চ্যানেল তৈরি করতে আপনাদের এই ডকুমেণ্টটি সাহায্য করবে, http://bn.rubelsbs.com/archives/132 

Advance Part:

এইসব উপকরণ নেয়া হয়ে গেলে এরপর কোমর বেধে মূল কাজে নেমে পড়ুন।

আকর্ষণীয় চ্যানেলের নাম

চ্যানেলেরটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। চ্যানেলের নাম ভালো না হলে আপনার চ্যানেল সেরকম কোন ভালো পর্যায়ে যাওয়ার আগেই ভেঙ্গে পড়তে পারে। সবার থেকে আলাদা নাম রাখুন। যার নামে এর আগে কোন চ্যানেল তৈরি হইনি। না পেলে সময় নিন, ধীরে সুস্থে ভাবুন। এমন চ্যানেলের নাম রাখুন যা মানুষের জন্য কিছু অর্থ রাখবে এক কথাতেই আপনার পুরো চ্যানেলের বিষয় বৈশিষ্ট্য ফুটিয়ে তুলবে।
কখনই চ্যানেলের নাম কিওয়ার্ড এর সাথে পুরোপুরি মিলিয়ে রাখবেন না। এতে আপনার তেমন কোন বেশি একটা লাভ হবে না।
আমার একটা চ্যানেল আমার নির্দিষ্ট কিওয়ার্ড এর নাম দিয়ে বানানো হয়েছিল। ঐটার সাবসক্রাইবার এখন বর্তমানে 400+। এই একই কিওয়ার্ড এর সাথে সামঞ্জস্য রেখে আপনার আর একটি চ্যানেলের একটি Unique নাম রেখেছিলাম। বর্তমানে সেখানে এখন 7000+ Subscriber আছে। সুতরাং বুঝতেই পারছেন এটি আপনার চ্যানেলের জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ।

অনন্য

চ্যানেলের কভার, Profile Picture, Description, Home Customization অবশ্যই উন্নত করে রাখবেন। যাতে চ্যানেলের নাম এবং এর প্রতিটি বস্তু একে অপরের সাথে সম্পূর্ণভাবে খাপ খায় এবং সুন্দর দেখায়।

প্রচুর ভিডিও

ভিউ নেই বলে থেমে যাবেন না। ভিডিও আপলোড করতে থাকুন এবং কিন্তু তা অবশ্যই ভালো মানের ভিডিও হতে হবে।

সময় নষ্ট করবেন না

ভিডিও তৈরির প্রতিটি সেকেন্ডই মূল্যবান সেকেন্ড সময়ই মূল্যবান। কখনই একটি সেকেন্ড এর জন্যও আপনার ভিউয়ারসদের বিরক্ত হতে দিবেন না। একটুখনের জন্য তারা বিরক্ত হয়ে গেলেই তারা বাউন্স করবে। বাউন্স রেট 70% এর নিচে থাকলেই তা নেগেটিভ হিসেবে ধরা হয়।

Social Media এর সঠিক ব্যাবহার

বর্তমানে আধুনিক জীবনে মানুষ Google, Youtube থেকে আরো বেশি Facebook, Twitter, Instagram ইত্যাদি সোশ্যাল মিডিয়া বেশি চালায়। তাই অবশ্যই প্রতিটি সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনার ফ্যান পেজ তৈরি করুন। ঐখান থেকে আপনার চ্যানেলের ব্রান্ডিং করুন। কিন্তু অবশ্যই খেয়াল রাখবেন, এটি অ্যাডসেন্স তাই নিজের অফিশিয়াল পেজ ব্যতীত অন্য কোন জায়গায় পোস্ট দেয়া থেকে বিরত থাকুন।

ভিডিও প্রকাশ করার সঠিক সময়

একটি নির্দিষ্ট সময় চ্যানেলে ভিডিও ছাড়লে Audience এর সর্বচ্চ Engagements পাওয়া যায়। এর ফলে সাধারন ভিউ থেকে শতকরা 40%+ এর চেয়ে বেশি ভিউ পাওয়া সম্ভব।
চ্যানেলের ভিউয়ারস এর স্থান, ভাষা ও ইন্টারেস্ট এর উপর এই সময় নির্ভর করে। উদাহরণ হিসেবে আমার চ্যানেলের কথা বলি, আমার চ্যানেলের বেশিরভাগ ভিসিটর US, Canada এবং India থেকে আসে। তাই আমি আমার বেশিরভাগ ভিডিও প্রতি সাপ্তাহের রবিবার একটি ও মঙ্গলবারে আর একটি ভিডিও পাবলিশ করি এবং Extra সময় পেলে শুক্রবারে আর একটি ভিডিও ছাড়ি।
এভাবে আপনিও আপনার নির্দিষ্ট সময় নির্বাচন করে নিতে পারেন।

সঠিক ভিডিও SEO

চ্যানেলের পপুলারটির 60%+ নির্ভর করে ভিডিও এস.ই.ও এর উপর। ভিডিওতে ভালো ভিউ আনতে হলে অবশ্যই ভালো SEO করতে হবে। বাকিসব কন্টেন্ট এর কোয়ালিটির উপর নির্ভরশীল।

Thumbnails

ইউটিউব এর ভিডি দেখার আগে ভিউয়ারস তার Thumbnail দেখে বিবেচনা করে সেই ভিডি দেখে। এই Thumbnail সে সর্বচ্চ ১-২ সেকেন্ড দেখে থাকে(আমি এই সময়ই দেখি :P)। এই ১-২ সেকেন্ডে যার Thumbnail যত ভালো হয় তত ভিউ পড়ে। তাই Thumbnail যত ভালো হবে ভিউ তত বেশি পড়বে। Thumbnail বানাতে Adobe Photoshop এর সাহায্য নিতে পারেন।

Secret Tips

এখন প্রশ্ন হতে পারে যে, “রাঙ্কিং এ তো সবার শুরুতে First Viewers পেতে হয়। এই First Viewers পাব কোথা থেকে? শত SEO করেও তো পারছি না।” এর জন্য আপনাদের জন্য বিশেষ Tips। এটি হচ্ছে “COMMENTS”। অন্য একই টপিক রিলেটেড ভিডিওতে গিয়ে কমেন্ট করুন। কিন্তু আপনার ভিডিও এর লিঙ্ক দিয়ে স্প্যাম কমেন্ট নয়। মানসম্মত কমেন্ট লিখুন। যেমন Nice, Awesome, I like this video, Thank u for the tips. একটি মান সম্মত উদাহরণ এমন হতে পারে, Your video is really helpful. Hope my  videos can also help people like that. ;) কিন্ত এমনি যে লিখতে হবে এমন কোন কথা নেই। অনেকেই এমন করতে গিয়ে স্প্যাম কমেন্ট করে ফেলে। তার থেকে শুধু “Very helpful, thanks” লিখে দেয়াটাই ভালো।
এর ফলে যখন ঐ ভিডিও যখন কোন মানুষ দেখতে যাবে, তখন আপনার চ্যানেলের কমেন্ট দেখবে। অফিশিয়াল নাম এবং Profile Picture তাকে ঐ চ্যানেলে কি আছে তা দেখতে উৎসাহিত করবে। এতে আপনার নিজের বিনোদনও হবে আর কাজও হবে :P


সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়

ভিডিও এর মানের উপর আর কোন ঔষুধ নেই। ভিডিও এর মান ভালো হলে একবার Top 20 ranking এ আসতে পারলে ইনশাল্লাহ উপরে উঠতে আপনাকে কেউ থামাতে পারবে না।
মন খারাপ হলে দরকার একটি বই। একটি সুন্দর বই …

মন খারাপ হলে দরকার একটি বই। একটি সুন্দর বই …

আজ মন খারাপ?

আমাদের মন খারাপ থাকলে গুরুজনরা বলত বই পড়তে। বই একটা মানুষের সর্বোকৃষ্ট বন্ধু। রিয়েল লাইফ বন্ধু আমাদের সাথে খারাপ ব্যবহার করতে পারে, বিপদে আমাদের ফেলে চলে যেতে পারে, আমাদের সাথে প্রতারণা করতে পারে, আবার বিপরীত ও হতে পারে, সত্যিকারের উপকার করতে পারে। কিন্তু একটা বই সব সময়ই আমাদের সাহায্য করবে, আমাদের পাশে সব সময় থাকবে… লেখাটি বই নিয়ে রচনা লেখার মত হয়ে যাচ্ছে।
যে জন্য লেখা, এখন আমাদের মন খারাপ থাকলে আমরা বই পড়ি। তবে তা হচ্ছে ফেসবুক। তখন মন খারাপ আরো বাড়ে। কিভাবে জানেন? ফেসবুকে লগিন করার পর অনেক স্ট্যাটাস পড়েন, অনেক ছবি দেখেন। আপনি দেখবেন আপনার বন্ধুরা সবাই আড্ডা দিচ্ছে, সুন্দর সুন্দর ছবি আপলোড করছে, আর আপনি ঘরে বসে আছে মন খারাপ করে। এগুলো দেখে মন আরো খারাপ হয়ে যাব।
আপনি ঘরে বসে আছেন, বের হতে ইচ্ছে করছে না। কেউ একজন কোন রেস্টুরেন্টে গিয়ে চেক ইন দিল। আপনার ইচ্ছে থাকলে ও না যেতে পারার কারণে মন খারাপ হবে। কেউ একজন কোন এক ঝরনার সামনে গিয়ে ছবি তুলে আপলোড দিল, দেখে মন খারাপ হবে। ফেসবুক মানুষের দুঃখ খুব সহজেই বাড়িয়ে দিতে পারে। দুঃখ বাড়ানোর এনজাইম হিসবেকে কাজ করে।
ফেসবুকে দেখতে পাচ্ছেন ঐ ছেলেটি এঙ্গেজড উইথ ঐ মেয়ে… বা মেয়েটি এঙ্গেজড উইথ ঐ ছেলে… আর আপনি সিঙ্গেল বা ব্রেকআপ হয়ে গেছে। মন খারপ হবে।
কারো খুশির খবর এখন সবার আগে ফেসবুকেই শেয়ার করে। আর খুশির খবর দেখে ভালো লাগলেও নিজের কথা চিন্তা করে আবার খারাপ লাগা শুরু হয়। একই ভাবে কারো দুঃখের কথাও এই ফেসবুকেই শেয়ার করে। এটাও কষ্ট বাড়িয়ে দেয়। সব সময় যে এমন হয় তাও না। বেশিরভাগই এমন।
আজ মন খারাপ? দরকার একটি বই। পিসিতে হোক, ট্যাবে হোক বা প্যাবলেটে হোক… বা একটা হার্ড কপি হোক, সমস্যা নেই। পড়া শুরু করে দিলে কখন যে বই এর ভেতরে ঢুকে যাবেন, বুঝতেও পারবেন না। মন খারপও এক সময় কেটে যাবে। বই এর গল্পের সাথে নিজের গল্প কখন যে মিশে যাবে, টের ও পাবেন না। দরকার একটি বই। একটি সুন্দর বই …
জাভা ডাটা স্ট্রাকচার নিয়ে একটি অসাধারন বই।

জাভা ডাটা স্ট্রাকচার নিয়ে একটি অসাধারন বই।

বইটি অনেক অসাধারন লাগছে আমার কাছে। অনেক গুলো সুন্দর সুন্দর উৎসাহ মূলক কথা দিয়ে বইটি এত সহজ ভাবে লিখছে। Duane A. Bailey যে অসাধারন একজন লেখক তা আমি দুই চ্যাপ্টার পড়েই বুঝতে পেরেছি।
আর কিচ্ছু লেখার নেই বই সম্পর্কে।
ও, ডাটা স্ট্রাকচারে দুর্বল  তারা পড়ে দেখতে পারেন। সুন্দর বর্ণনা রয়েছে :)

রাস্পবেরি পাই প্রথম বুট করা এবং সিম্পল প্রজেক্ট তৈরি

রাস্পবেরি পাই প্রথম বুট করা এবং সিম্পল প্রজেক্ট তৈরি

রাস্পবেরি পাই হচ্ছে সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটার। বলতে গেলে একটা ক্রেডিটকার্ডের সমান। যা ব্যবহার করার জন্য দরকার কিবোর্ড, মাউস আর একটা ডিসপ্লে। যে কোন মনিটর বা টিভিকে ডিসপ্লে হিসেবে ব্যবহার করা যায়। কনফিগারেশনের তুলনায় দাম অনেক কম। এর অনেক গুলো মডেল পাওয়া যায়। যেমন এখন পর্যন্ত লেটেস্ট মডেল হচ্ছে RASPBERRY PI 2 MODEL B। এর কনফিগারেশন হচ্ছেঃ
– A 900MHz quad-core ARM Cortex-A7 CPU
– 1GB RAM
– 4 USB ports
– 40 GPIO pins
– Full HDMI port
– Ethernet port
– Combined 3.5mm audio jack and composite video
– Camera interface (CSI)
– Display interface (DSI)
– Micro SD card slot
– VideoCore IV 3D graphics core
রাস্পবেরি পাই বোর্ড মূলত ডেভেলপমেন্ট বোর্ড। কম্পিউটার হিসেবে ব্যবহার করার পাশাপাশি বিভিন্ন প্রজেক্টের প্রোটোটাইপ তৈরি করতে ব্যবহার করা হয়। যেমন রোবট তৈরি, ড্রোন তৈরি, হোম সিকিউরিটি সিস্টেম তৈরি,  ডোর সিকিউরিটি, পারসোনাল ওয়েব সার্ভার, স্মার্টফোন, কম্পিউটার ক্লাস্টার তৈরি সহ নিজের ইমাজিনেশন ব্যবহার করে অনেক কিছুই তৈরি করা যাবে।

RASPBERRY PI 2 MODEL B
RASPBERRY PI 2 MODEL B
রাস্পবেরি পাই এর অফিশিয়াল অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে Raspbian, লিনাক্সের Debian ডিস্ট্রো এর উপর তৈরি। Raspbian ছাড়াও অনেক গুলো অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করা যাবে, যেমন Windows 10 IoT, Ubuntu Mate, Snappy Ubuntu Core, OSMC ইত্যাদি।
RASPBERRY PI 2 MODEL B এর মূল্য হচ্ছে ৩৫ ডলার। বিদেশ থেকে কাউকে দিয়ে আনিয়ে নেওয়া যাবে। বাংলাদেশ থেকে কিনতে গেলে প্রায় ৪৫০০-৪৭০০ টাকা লেগে যেতে পারে। তাই ভালো হয় বিদেশ থেকে নিয়ে আসা। ব্যকপ্যাক এর সাহায্যেও আনা যেতে পারে। ব্যাকপ্যাক থেকে আনলে একটা সুবিধে পাওয়া যাবে, তা হচ্ছে প্রথম বার রেজিস্ট্রেশন করলে তারা ৫০০ টাকা ক্রেডিট দিবে। প্রায় ৬ ডলারের মত। ৫০০ টাকা ক্রেডিট পাওয়ার জন্য এখান থেকে রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন। ব্যাকপ্যাকের আরেকটা সুবিধে হচ্ছে বিকাশ এর মাধ্যমেও পেমেন্ট দেওয়া যাবে।টেকশপবিডি থেকে ও নিতে পারেন। অর্ডার করার ৩ দিনের মধ্যে হাতে পাবেন, এবং হাতে পাওয়ার পর টাকা দিলেই হবে।
Rashpberry Pi এর সাথে বাড়তি কিছুই থাকবে না। শুধু মাত্র বোর্ডটি। এটি ব্যবহার করার জন্য লাগবেঃ
– Mouse
– Keyboard
– Micro SD Memory card – 4gb minimum
– Monitor/Tv
– HDMI Cable
– Micro USB Power Supply – Android Charger / Android Data cable কাজ করবে।

রাস্পবেরি পাই প্রথম বার বুট করা

রাস্পবেরি পাই হাতে পাওয়ার পর আমি কিবোর্ড, মাউস আর মেমরি কার্ড কিনে নিয়ে এসেছি। এন্ড্রয়েডের চার্জারকে পাওয়ার সাপ্লাই হিসেবে ব্যবহার করব। রাস্পবেরি পাই এর সাথে ছোট্ট একটা ম্যানুয়াল দেয়। এ ছাড়া অনলাইনেও গাইডলাইন রয়েছে। গাইডলাইন অনুযায়ী সবই করলাম। কিন্তু কিছুই দেখাচ্ছে না। পরে বুঝতে পারলাম অপারেটিং সিস্টেম মেমরিকার্ডে লোড করতে হবে। অপারেটিং সিস্টেম [Raspbian] ডাউনলোড করলাম। এরপর এক্সট্রাক্ট করা মেমরি কার্ডে লোড করলাম। তারপর দেখলাম বুট হচ্ছে। বুট মেনু দেখে কি সুন্দর অনুভূতি হয়েছিল। বুট করার পর ব্যবহার করা শুরু করলাম। ছোট খাটো কম দাম হিসেবে পারফরমেন্স বেশ ভালো। পারসোনাল কম্পিউটার হিসেবে ব্যবহার করতে চাইলে এটাতে মূলত প্রোগ্রামিং, ওয়ার্ড প্রসেসিং, গান শুনা ইত্যাদি সুন্দর ভাবে করা যাবে।
প্রথমবার বুট করা একটু ঝামেলা মনে হলেও মূলত সহজ। ডাউনলোড সেকশন https://www.raspberrypi.org/downloads/ থেকে NOOBS টা ডাউনলোড করে নিতে হবে। এরপর যে কোন জিপ সফটওয়ারের সাহায্যে আনজিপ করে মেমরিকার্ডে রাখতে হবে। আর কিছুই করতে হবে না। মেমরি কার্ড রাস্পবেরিপাই তে লাগিয়ে এরপর কিবোর্ড, মাউস, মনিটর সব কিছু সুন্দর মত কানেক্ট করতে হবে। পাওয়ার সোর্স যুক্ত করার সাথে সাথেই রাস্পবেরিপাই অন হবে বা বুট হবে। অন অফ কোন সুইচ নেই এটাতে।
ইন্টারনেট ব্যবহার করার জন্য ইথারনেট পোর্ট রয়েছে। ওয়াইফাই ব্যবহার করতে চাইলে বাজারে ৫০০-১০০০ টাকায় ওয়াইফাই এডাপ্টার পাওয়া যায়, একটা কিনে এনে USB পোর্টে লাগিয়ে নিলে সহজেই ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে।

রাস্পবেরিপাই প্রথম প্রজেক্ট

রাস্পবেরিপাই এর প্রধান সুবিধে প্রজেক্ট তৈরি করা। এতে 40টা GPIO পিন রয়েছে। এই পিন গুলোর কোনটার নাম কি, তার বিস্তারিতঃ

RP2_Pinoutপিন গুলোকে ব্যবহার করার জন্য এখন প্রোগ্রামিং করার সময় হয়েছে। ডিফল্ট ভাবেই অনেক গুলো প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ ইন্সটল করে দেওয়া থাকে Raspbian এর সাথে। আমরা পাইথন ব্যবহার করব। পাইথন ব্যবহার করার জন্য Menu থেকে Programming এবং সেখান থেকে পাইথন এ ক্লিক করলে পাইথন শেল ওপেন হবে। শুরুতে আমরা সিম্পল একটা পাইথন প্রোগ্রাম লিখব। পাইথন প্রোগ্রামিং শিখতে চাইলে বাংলায় পাইথন প্রোগ্রামিং দেখা যেতে পারে।
print("Hello World!")

এটা লিখে এন্টার চাপলে দ্বিতীয় লাইনে আমাদের প্রোগ্রামের আউটপুট দিবে। আমরা এখন একটা Led লাইট জ্বালানোর কোড লিখব। তার জন্য পাইথন শেল এর মেনুত হএকে File > New তে ক্লিক করে নতুন ফাইল তৈরি করে নিব। এবং তা সেভ করব। এবং এতে নিচের কোড গুলো লিখবঃ
import RPi.GPIO as GPIO
GPIO.setmode(GPIO.BOARD)
GPIO.setup(7, GPIO.OUT)
GPIO.output(7,True)

প্রথম লাইন এ আমরা GPIO লাইব্রেরি ইম্পোর্ট করেছি। দ্বিতীয় লাইনে বোর্ড পিন নাম্বারিং ব্যবহার করেছি। তৃতীয় লাইনে আমরা ৭ নং পিন কে আউটপুট হিসেবে সেট করেছি। এবং চতুর্থ লাইনে ৭ নং পিনে ভোল্টেজ দেওয়ার জন্য বলে দিয়েছি।
আমাদের সার্কিটটি হবে নিচের মত।

breadboard_assembled_rpi2_kit
এর জন্য আমাদের একটি 50 ohm Resistor, একটি Led, ব্রেডবোর্ড, আর তার লাগবে। অনেক গুলো গাউন্ড পিন রয়েছে, আমরা ৬ নং পিনকে গ্রাউন্ড হিসেবে ব্যবহার করব। আর ৭ নং পিনকে আউটপুট পিন হিসেবে ব্যবহার করব। সার্কিট তৈরি করার পর এবার প্রোগ্রামটি রান করলে আমাদের Led জ্বলে উঠবে। এটি খুবি সিম্পল একটা প্রজেক্ট ছিল। এখান থেকে দেখা যাবে কত সুন্দর সুন্দর প্রজেক্ট তৈরি হয়েছে রাস্পবেরি পাই ব্যবহার করে। নিজে নিজে চেষ্টা করে অনেক কিছুই করা সম্ভব হবে। ইউটিউবে রয়েছ অনেক টিউটোরিয়াল। এছাড়া অনলাইনে অনেক গুলো সার্কিট ডায়াগ্রাম, প্রোগ্রামিং কোড পাওয়া যাবে, সেগুলোও ট্রাই করে নিজের জ্ঞান বাড়িয়ে নেওয়া যাবে। হ্যাপি হ্যাকিং :)
btw, রাস্পবেরি ফাউন্ডেশন মাত্র ৫ ডলার মূল্যে একটি বোর্ড রিলিজ দিচ্ছে। যার কনফিগারেশন 1GHz ARM11 সিঙ্গেল কোর প্রসেসর, ৫১২ মেগাবাইট এসডি র‍্যাম, মাইক্রো এসডি কার্ড স্লট, মিনি এইচডিএমআই পোর্ট ইত্যাদি। আমরা ছোটবেলায় মোটর, লাইট, এসব নিয়ে খেলা করেছি। এখনকার বাচ্চারা কম্পিউটার নিয়ে খেলা করতে পারবে। ৪০০ টাকা পড়বে এই সিঙ্গেল বোর্ড কম্পিউটারটি। আমার কাছে মনে হচ্ছে টাইম মেশিনে বসে আছি, টাইম মেশিনে বসে ফিউচারের দিকে খুব দ্রত যাচ্ছি বা ফিউচারেই বাস করছি।

আপনি কেন jQuery শিখবেন


jQuery কোন প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজের নাম নয় ... কেউ কেউ আবার এটাকে জাভাস্ক্রিপ্ট ফ্রেমওয়ার্ক মনে করেও ভুল করেন … jQuery জাভাস্ক্রিপ্টের কোন ফ্রেমওয়ার্কের নাম নয় … JQuery is simply a specific library of JavaScript codes nothing else ...
.
jQuery এর প্রাইমারি ফোকাস হল ডেভেলপমেন্টের টাইম স্প্যান কমানো … উদাহরণ হিসেবে, ধরা যাক, আমাদের HTML এ একটা প্যারাগ্রাফ p ট্যাগ রয়েছে যার ক্লাসের নাম dmsumon … পেইজ লোড হবার পরে DOM ম্যানিপুলেট করে তাতে একটা নতুন ক্লাস dms_selected যোগ করতে চাই …
.
.
<p class="dmsumon">If you don’t code much you’d be forgiven</p>
পেইজ লোড হবার পর তা হবে ...
<p class="dmsumon dms_selected">If you don’t code much you’d be forgiven</p>
.
.
এ কাজের জন্য আমাকে নিচের মত JS কোড লিখতে হবে …
var d = document.getElementsByClassName("dmsumon");
var i;
for (i = 0; i < d.length; i++) {
d[i].className = d[i].className + " dms_selected";
}
.
.
বেশ কঠিন তাই না ? … আর jQuery তে একই কাজ achieve করতে কোড লিখতে হবে নিচের মত …
$(".dmsumon").addClass( "dms_selected" );
.
.
৫ লাইনের কোড ১ লাইনে শেষ … তাই jQuery অনেক টাইম সেভিং … বড় প্রজেক্টের ক্ষেত্রে হয়তো বা ২০০ লাইনের জাভাস্ক্রিপ্ট কোড ১০০ এরও কম লাইনের কোড লিখতে হবে jQuery তে, ক্ষেত্র বিশেষে আরও কম ... কিনতু তার মানে এই না যে আপনি JS শিখবেন না বা jQuery is better than JS … দু' টারই সুবিধা-অসুবিধা রয়েছে ...
.
.
.
এক নজরে jQuery এর সুবিধা সমূহ 😊 …
===============================================
১) জাভাস্ক্রিপ্টের এর তুলনায় শেখা অনেক সহজ … অনেক কম সময় লাগে ...
২) ডেভেলপমেন্টের কাজ দ্রুততর করে ...
.
৩) jQuery প্লাগিন সাপোর্ট করে … ইচ্ছেমত প্লাগিন বানিয়ে নেয়া যায় বা মার্কেটে হাজার হাজার ফ্রি প্লাগিন পাওয়া যায় … যা দিয়ে খুব সহজে প্রফেশনাল কাজ করা যায় … যেমনঃ আমার অনেক প্রোজেক্টে MixItUp jQuery প্লাগিন ব্যবহার করেছি … দেখে আসতে পারেন https://goo.gl/UGveqJ
.
.
৪) jQuery এর আরেকটি সবচেয়ে বড় সুবিধা হল … jQuery has been optimized to work with a variety of browsers automatically … ক্রস ব্রাউজার সাপোর্ট jQuery এর বিশাল এক আশীর্বাদ … কারণ jQuery কে সেভাবে অপটিমাইজড করেই ডেভেলপ করা হয়েছে …
.
.
একটা জাভাস্ক্রিপ্টের কোড স্ট্যাক ক্রস ব্রাউজার compatible করতে যথেষ্ট পরিশ্রম দিতে হবে … অনেক সময় তা মাথা ব্যথার কারণও হতে পারে …
হয়তো দেখা গেল কোড Mozilla তে ঠিকঠাক মত কাজ করছে কিনতু IE বা Chrome এ করছে না, বেশ ঝামেলা করছে ... অন্যদিকে jQuery এই ঝামেলা মুক্ত … আপনার সেই টেনশন কমিয়ে দেবে ৯৯% …
.
.
৫) আজকাল সকল মডার্ন ব্রাউজারেই jQuery প্রায় পিউর JavaScript এর মতই ফাস্ট কাজ করে …
৬) Ajax সাপোর্ট করে …
৭) JavaScript দিয়ে বিভিন্ন সুন্দর সুন্দর এনিমেশন তৈরি করা যেখানে বেশ পেইনফুল … jQuery তে জাস্ট পিস অফ কেক …
.
.
.
এক নজরে jQuery এর কিছু অসুবিধা সমূহ 😊 …
===============================================
১) jQuery এর সবচেয়ে বড় অসুবিধা হইল … এটা ব্যবহার করতে হলে পেইজে পুরো jQuery লাইব্রেরিটা ডাউনলোড করতে হয় … যখন আমি লেখাটা লিখছি তখন পর্যন্ত সবচেয়ে লেটেস্ট jQuery লাইব্রেরির মিনিফাইড ভার্সনের সাইজ এরাউন্ড 82 KB …
.
আর এই বিশাল ডাটার বলতে গেলে বেশিরভাগই আপনি ব্যবহার না করলেও লোড করছেন … এটাই যে কোন লাইব্রেরি আর ফ্রেমওয়ার্কের সবচেয়ে বড় অসুবিধা গুলোর মাঝে একটি ... আপনি যে অংশ ব্যবহার করছেন না তাও লোড করে সার্ভার রিসোর্সকে বিজি রাখছেন ...
.
82 KB হয়তোবা আপনার কাছে সাইজের ক্ষেত্রে সাহারা মরুভূমির একটা বালি কণা মনে হতে পারে … কিনতু ওয়েবের পারফরমেন্সের ক্ষেত্রে এভরি সিঙ্গেল বাইটস ম্যাটারস …
.
.
২) অনেক ক্ষেত্রেই ভাল কোডিং করলে পিউর জাভাস্ক্রিপ্টের পারফরমেন্স jQuery থেকে অনেক বেশি ভালো হতে পারে … যেমন এই লিংকে যানhttps://goo.gl/XCgMcg … একটু নিচের দিকে Run tests বাটনে ক্লিক করে পারফরমেন্স দেখে আসতে পারেন …
.
.
.
সে যাই হোক মডার্ন ওয়েব ডেভেলপমেন্ট সেক্টরে jQuery এখন অবিচ্ছেদ্য অংশ … ওয়েব ডেভেলপমেন্টে ক্যারিয়ার গড়তে চাইলে আজ হোক কাল হোক jQuery শিখে ফেলা উচিত … Wikipedia এর মত বিশ্বের শীর্ষ ১০ হাজার ওয়েবসাইটের মাঝে ৫৫%-ই jQuery পাওয়ারড 😃 …
.
.
.
বিভিন্ন প্রোজেক্টে jQuery ব্যবহার করছে এমন কিছু ওয়েব জায়ান্ট …
==============================================
Microsoft, Google, WordPress, IBM, Adobe etc … ইউজার লিস্টে যখন Google বা Microsoft এর মত জায়ান্টদের নাম এসে যায় তাতেই বুঝা যায় jQuery এর পাওয়ার কতটা …
.
.
jQuery শেখা নিয়ে সবার মাঝে সবচেয়ে কমন যে তিনটি প্রশ্ন চলে আসে 😊 …
===============================================
প্রশ্নঃ jQuery শিখতে কি আগে JavaScript জানা থাকা লাগে ? 😌 …
উত্তরঃ আসলে jQuery শিখতে আগে থেকে JavaScript জানা না থাকলেও চলবে ... তবে জানা থাকলে অনেক সুবিধা …
.
.
প্রশ্নঃ কোনটা শিখব jQuery নাকি JavaScript? 😢 …
উত্তরঃ এটার আসলে কোন নির্দিষ্ট উত্তর নেই … এটা পুরোটাই আপনার চাহিদা বা আপনি কি ধরণের কাজ করবেন তার উপর নির্ভর করে … আমার পরামর্শ আপনি দু' টোই শিখুন ...
.
.
প্রশ্নঃ তবে আমি কি আগে JavasScript শিখব নাকি jQuery 😥 …
উত্তরঃ সেইম কথা এটার কোন নির্দিষ্ট উত্তর নেই … যেহেতু আমি আগেই বলেছি jQuery শিখতে JavaScript আগে থেকে জানা লাগে না, তবে কিছু জানা থাকলে ভালো …
.
এখন আপনি যদি চান আপনি যে jQuery লাইব্রেরি দিয়ে কাজ করছেন তার প্রতিটা ফাংশন কিভাবে কাজ করছে … ইনস এন্ড আউটস সব বুঝতে চান … তাহলে আগে JavaScript দিয়ে শুরু করতে পারেন …
.
নয়তো আপনি আগে jQuery দিয়ে শুরু করেন বা JavaScript দিয়ে … আপনার হারানোর কিছুই নেই …
.
.
.
jQuery শেখার কিছু রিসোর্স 😊 …
===============================================
১) jQuery তে আমার হাতেখড়ি ২০১২ তে আমার গুরু Jeffrey Way এর হাত ধরে … উনার একটি ফ্রি অনলাইন কোর্স থেকে … এখনও আমার কাছে jQuery শেখার ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট রিসোর্স … জাস্ট প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে ৩০ দিনের কোর্স ...
30 Days to Learn jQuery with Jeffrey Way → https://goo.gl/uP6iEL
.
.
২) CodeAcademy → https://goo.gl/xBw9Ky
২) Try jQuery → http://goo.gl/rjRnZd
.
.
Some good books on jQuery 😊 ...
===============================================
1) Head First jQuery :: by Ryan Benedetti
2) jQuery in Action :: by Bear Bibeault
3) Learning jQuery by :: Jonathan Chaffer
4) jQuery, jQuery UI, and jQuery Mobile :: by Adriaan de Jonge
.
.
5) Pro jQuery :: by Adam Freeman
6) jQuery Cookbook :: by Cody Lindley
7) Web Design with HTML, CSS, JavaScript and jQuery Set :: by Jon Duckett
8) A Software Engineer Learns HTML5, JavaScript and jQuery :: by Dane Cameron
9) JavaScript and JQuery :: by Jon Duckett
.
.
পুনশ্চঃ আপনি JavaScript কে jQuery এর পিতা বলতে পারেন … যদিও এটা জাস্ট জাভাস্ক্রিপ্ট কোড লাইব্রেরি … তথাপি এটার কিছু লিমিটেশন অবশ্যই আছে … এর প্যারেন্ট ল্যাঙ্গুয়েজ অনেক কিছুই করতে পারে যা সে করতে পারে না …

অনলাইন এ আয় করার সহজতম পদ্ধতির ২য় পর্ব।

গতপর্বের টিউনে আপনাদের অনেক সাড়া পেয়েছি।তবে অনেকেই পেমেন্ট প্রুব নিয়ে জানতে চেয়েছেন।
তাই আজকে আপনাদের জন্য পেমেন্ট প্রুব নিয়ে হাজির হইলাম।
ভয় নেই আমি আপনাদের স্বপ্ন দেখাতে আসিনি, একটি নতুন অর্থ উপার্জনের পথ দেখানোর জন্য কিছু প্রমান নিয়ে এসেছি।
আশা করি বেশ ভালই আছেন। টাইটেল দেখে হয়ত আপনি আকৃষ্ট হয়েছেন। হওয়ারই কথা কারন অধিকাংশ নতুন ব্যক্তি যারা অনলাইন থেকে অর্থ উপার্জন করতে চান তারা এ ধরনের শিরোনামের উপরে বেশি আকৃষ্ট হন।
অনেকেই ক্লিক করে আয় করার জন্য প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সাইটে সময় ব্যায় করছে এবং অনেকেই অনলাইনে এই ধরনের সাইট খোঁজাখুঁজি করে সময় ব্যায় করছে তাদের জন্য আমার এই নিবন্ধটি সহায়ক হবে বলে আশা করছি।
মনে রাখবেন, ইন্টারনেট থেকে টাকা উপার্জনের জন্য রয়েছে অসংখ্য ক্ষেত্র অর্থাৎ নানা উপায় এবং এখানে প্রতারিত হবারও অসংখ্য উপায় রয়েছে তাই আপনাকে কাজ করার পূর্বে এর সম্পর্কে বিষদ ধারনা থাকতে হবে .

ওয়েবস্কোর নিয়ে এর আগেও অনেক টিউন হয়েছে। তার ই ধারাবাহিকতায় আজকে আমার ২য় পর্ব।
ছবিঃ facebook.com/groups/wavescore/bd

প্রমান হিসেবে উপরের ছবিগুলো আপনাদের সামনে উপস্থাপন করলাম। এখন বিশ্বাস করা না করা আপনাদের উপর নির্ভর করছে। তবে এটা সত্যি কথা যে আপনি যেই পথেই হাঁটেন আপনাকে পরিশ্রম করে টাকা আয় করতে হবে। আপনারা যদি এই সাইট এ সাইন আপ করতে চান এই লিঙ্ক থেকে বিস্তারিত জানতে পারবেন। ওয়েবস্কোর সবসময় দলগত কাজ পছন্দ করে। তাই আপনি একা একা কাজ করে এই সাইট থেকে টাকা আয় করতে পারবেন না। আপনাকে শক্তিশালী একটি দল গঠন করে কাজ করতে হবে। সাইন আপ পরবর্তী কাজ কিভাবে করবেন তার বিস্তারিত বর্ণনা আমার প্রথম টিউন এ পাবেন।
সাইন করার নিয়ম জানতে ভিডিও টি দেখতে পারেন:

অনলাইন এ আয় করার সহজতম পদ্ধতি.

অনলাইনে আয় এখন কোন স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা।আইটি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ। সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই অনলাইনে আয় করতে পারেন না। যারা নতুনভাবে ফ্রি-ল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই টিউনটি।
অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন টিউন বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে প্রচলিত নতুনদের অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিটিসি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পিটিসি সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে, প্রতিদিন লগ ইন করে কিছু লিংকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং এ থেকে আয় হয় কিন্তু ব্যাল্যান্স উত্তোলন করতে গেলেই বিপাকে পড়েন কারন অধিকাংশ পিটিসি সাইট পেমেন্ট দেয়না আর যারা পে করে তাদের আয় দিয়ে আপনি ইন্টারনেটের বিল উত্তোলন করতে পারবেন না।
তাই পিটিসিকে বাদ দিয়ে আমরা দেখবো কিভাবে সহজ উপায়ে অনলাইনে টাকা আয় করা যায়
যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী, চোখ রাখুন আমার বিভাগ ভিত্তিক তৈরি প্রতিটি টিউনে যা আপনাকে সহায়তা করবে আপনার ভবিস্যৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে।
গত সংখ্যায় আমরা ফ্রি ব্লগিং নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছিলাম। এবং কিভাবে খুব সহজেই আপনি নিজের জন্য একটি ব্লগসাইট তৈরী করতে পারেন তা দেখেছিলাম। ওই ব্লগে আপনি পন্যের প্রচারনা করে আয় করতে পারেন। তবে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়।  আপনার ব্লগ সাইটে সবসময় নতুন নতুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগে লেখালেখি করতে না পারেন তখন অন্য লোককে দিয়ে তা করাতে পারেন।
আপনি বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি ততো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারেন কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। অন্যথায় এই সেক্টরে আপনি অবহেলিত হবেন।
বাংলাদেশে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং করে আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিং ভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারেন।
তবে আজকের আলোচনার বিষয় অনলাইন মার্কেটিং। অনলাইন এ মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা আয় করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
ওয়েবস্কোর (waveScore) কি?
এটি একটি অনলাইন এ টাকা উপার্জনের ওয়েব সাইট যেখানে আপনি আপনার নিচে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অথবা টিম তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন।
কি পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব?
প্রাথমিক অবস্থায় টাকা আয় করা একটু কঠিন। তবে ধীরে ধীরে আপনি আপনার নিচে টিম অথবা নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে টাকা আয় করা শুরু করতে পারেন। একবার যদি আপনি আপনার নিচে একটি কর্মঠ টিম/নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা। আপনি ন্যূনত্বম মাসিক ১৫০/৩০০ ডলার আয় করতে পারেন।
কত সময় লাগতে পারে?
সময়কাল সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আপনি যদি একাগ্রচিত্তে সুধু এই সাইট নিয়ে একটানা ৩ মাস কাজ করেন তাহলে আপনি ৩ মাস এর মধ্যে ডলার আয় করতে পারবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি প্রথম ২২/২৫ দিনে ৮০ ডলার (৬০০০ টাকা) আয় করেছি।
কিভাবে ওয়েবস্কোর থেকে টাকা হাতে পাবেন ?
ওয়েবস্কোর আপনার টিম এর কর্ম দক্ষতা যাচাই করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অর্থ প্রদান করবে। ওয়েবস্কোর সাধারনত আপনাকে ক্যাশ প্রদান করবেনা। এর পরিবর্তে ওয়েবস্কোর আপনাকে বিশ্বের বিখ্যাত ৪০ এর অধিক অনলাইন শপ থেকে কেনাকাটার সুযোগ প্রদান করবে। এসব অনলাইন শপগুলোর মধ্যে amazon.comapple.com/shop,bestbuy.com সহ আরও অনেক অনলাইন শপ থেকে বিভিন্ন পণ্য খুব সহজে কিনতে পারবেন। এছাড়া প্রতিমাসে আপনার আয় যদি ২০০ ডলার এর বেশি হয় আপনি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ এর ভিসা সমর্থিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। ত্তবে ভিসা কার্ডের একটি অসুবিধা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ভিসা কার্ডের জন্য পরিশোধ করতে হবে।


কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই সাইট এ কাজ একদম সহজ। মূলত আপনাকে এই সাইট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে। অর্থাৎ এই সাইট এ রেজিস্ট্রেশান করার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের একটি রেফারেল লিঙ্ক পাবেন। সেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনাকে নতুন ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাতে হবে। আপনি যত বেশি ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাবেন আপনার পয়েন্ট এর পরিমান তত বাড়বে।  তাছাড়া আপনার টিম মেম্বার যদি অ্যাক্টিভ থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের অ্যাক্টিভিটির উপর ভিত্তি করে আপনি পয়েন্ট পাবেন।  এই পয়েন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে ডলার প্রদান করা হবে।
কিভাবে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে ?
এই সাইট এ সাইন আপ করার জন্য আপনাকে একটি রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে কারো রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন।
অনলাইনে আয় এখন কোন স্বপ্ন নয় বরং বাস্তবতা।আইটি ক্ষেত্রে দেশ এগিয়ে যাচ্ছে। সেই সাথে বাড়ছে ফ্রি-ল্যান্সারদের সংখ্যা। অনেকেই নতুনভাবে আগ্রহী হচ্ছেন ফ্রি-ল্যান্সিং বা আউটসোর্সিং এ। সঠিক তথ্যের অভাবে অনেকেই অনলাইনে আয় করতে পারেন না। যারা নতুনভাবে ফ্রি-ল্যান্সিং শুরু করতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই টিউনটি।
অনলাইনে আয় নিয়ে আগ্রহের শেষ নেই। বিশেষ করে তরুণদের মাঝে এ নিয়ে যেন উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। কিন্তু সমস্যা বাধে এ নিয়ে তেমন কোন ধারাবাহিক বা সঠিক তথ্য সম্বলিত কোন টিউন বা বই পাওয়া যায় না বললেই চলে। আর তাই, শুরুতেই অনেক কষ্ট করতে হয় এই পেশায় নবাগতদের। এমন সমস্যায় যদি আপনিও পড়ে থাকেন তাহলে আজকের লিখাটি বিশেষভাবে আপনার জন্যই তৈরি। এখানে আপনি অনলাইনে আয়ের বিভিন্ন পদ্ধতি সম্পর্কে অতি সংক্ষেপে কিন্তু ভালভাবে জানতে পারবেন। এর পাশাপাশি আপনি কিভাবে সামনের দিকে এগুবেন সেটিও জানতে পারবেন। তাহলে চলুন কথা না বাড়িয়ে শুরু করা যাক।
বাংলাদেশে প্রচলিত নতুনদের অনলাইনে আয়ের সবচেয়ে সহজ উপায় হলো পিটিসি। এ পদ্ধতিতে বিভিন্ন পিটিসি সাইটে ফ্রি রেজিস্ট্রেশন করে, প্রতিদিন লগ ইন করে কিছু লিংকে ক্লিক করে নির্দিষ্ট সময় অপেক্ষা করতে হয় এবং এ থেকে আয় হয় কিন্তু ব্যাল্যান্স উত্তোলন করতে গেলেই বিপাকে পড়েন কারন অধিকাংশ পিটিসি সাইট পেমেন্ট দেয়না আর যারা পে করে তাদের আয় দিয়ে আপনি ইন্টারনেটের বিল উত্তোলন করতে পারবেন না।
তাই পিটিসিকে বাদ দিয়ে আমরা দেখবো কিভাবে সহজ উপায়ে অনলাইনে টাকা আয় করা যায়
যারা ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী, চোখ রাখুন আমার বিভাগ ভিত্তিক তৈরি প্রতিটি টিউনে যা আপনাকে সহায়তা করবে আপনার ভবিস্যৎ ফ্রিল্যান্সিংয়ে ক্যারিয়ার গড়তে।
গত সংখ্যায় আমরা ফ্রি ব্লগিং নিয়ে বেশ কিছু আলোচনা করেছিলাম। এবং কিভাবে খুব সহজেই আপনি নিজের জন্য একটি ব্লগসাইট তৈরী করতে পারেন তা দেখেছিলাম। ওই ব্লগে আপনি পন্যের প্রচারনা করে আয় করতে পারেন। তবে একটি বিষয় গুরুত্বপূর্ণ ব্লগ সাইট নিয়মিত আপডেট করতে হয়।  আপনার ব্লগ সাইটে সবসময় নতুন নতুন এবং প্রয়োজনীয় তথ্য দিতে হবে। আপনি যদি নিয়মিত আপনার ব্লগে লেখালেখি করতে না পারেন তখন অন্য লোককে দিয়ে তা করাতে পারেন।
আপনি বিভিন্ন নিবন্ধ লিখতে পারেন আর আপনার আর্টিকেল বা নিবন্ধ যতো বেশি পাঠক পড়বে, আপনি ততো বেশি টাকা আয় করতে পারবেন।
এডসেন্সের মাধ্যমে আয় রোজগার করতে পারেন কিন্তু, এখানে ইনকাম করার পূর্বে আপনাকে একটা তথ্যসমৃদ্ধ ওয়েবসাইট তৈরী করে নিতে হবে। অন্যথায় এই সেক্টরে আপনি অবহেলিত হবেন।
বাংলাদেশে ঘরে বসে ফ্রিলেন্সিং করে আয় রোজগারের একটা চমৎকার সুযোগ রয়েছে। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইন, ডাটা এন্ট্রি, এডিটিং, গ্রাফিক্স ডিজাইন অথবা অনলাইন মার্কেটিং এ দক্ষতা থাকে তাহলে, আপনি অনলাইনে এসব কাজ করে আয় রোজগার করতে পারেন। আপনি চাইলে ফ্রিলেন্সিং ভিত্তিক একটা ক্যারিয়ারই গড়ে তুলতে পারেন।
তবে আজকের আলোচনার বিষয় অনলাইন মার্কেটিং। অনলাইন এ মার্কেটিং করে কিভাবে টাকা আয় করবেন তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।
ওয়েবস্কোর (waveScore) কি?
এটি একটি অনলাইন এ টাকা উপার্জনের ওয়েব সাইট যেখানে আপনি আপনার নিচে একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক অথবা টিম তৈরি করে টাকা আয় করতে পারবেন।
কি পরিমান টাকা আয় করা সম্ভব?
প্রাথমিক অবস্থায় টাকা আয় করা একটু কঠিন। তবে ধীরে ধীরে আপনি আপনার নিচে টিম অথবা নেটওয়ার্ক তৈরির মাধ্যমে অল্প সময়ের মধ্যে টাকা আয় করা শুরু করতে পারেন। একবার যদি আপনি আপনার নিচে একটি কর্মঠ টিম/নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন আপনাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হবেনা। আপনি ন্যূনত্বম মাসিক ১৫০/৩০০ ডলার আয় করতে পারেন।
কত সময় লাগতে পারে?
সময়কাল সম্পূর্ণ আপনার কাজের উপর নির্ভর করে। বাস্তব অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আপনি যদি একাগ্রচিত্তে সুধু এই সাইট নিয়ে একটানা ৩ মাস কাজ করেন তাহলে আপনি ৩ মাস এর মধ্যে ডলার আয় করতে পারবেন। নিজের অভিজ্ঞতা থেকে বলতে পারি আমি প্রথম ২২/২৫ দিনে ৮০ ডলার (৬০০০ টাকা) আয় করেছি।
কিভাবে ওয়েবস্কোর থেকে টাকা হাতে পাবেন ?
ওয়েবস্কোর আপনার টিম এর কর্ম দক্ষতা যাচাই করে আপনাকে প্রতি সপ্তাহে অর্থ প্রদান করবে। ওয়েবস্কোর সাধারনত আপনাকে ক্যাশ প্রদান করবেনা। এর পরিবর্তে ওয়েবস্কোর আপনাকে বিশ্বের বিখ্যাত ৪০ এর অধিক অনলাইন শপ থেকে কেনাকাটার সুযোগ প্রদান করবে। এসব অনলাইন শপগুলোর মধ্যে amazon.comapple.com/shop,bestbuy.com সহ আরও অনেক অনলাইন শপ থেকে বিভিন্ন পণ্য খুব সহজে কিনতে পারবেন। এছাড়া প্রতিমাসে আপনার আয় যদি ২০০ ডলার এর বেশি হয় আপনি ভিসা কার্ড এর জন্য আবেদন করতে পারেন। বাংলাদেশ এর ভিসা সমর্থিত যেকোনো এটিএম বুথ থেকে আপনি টাকা তুলতে পারবেন। ত্তবে ভিসা কার্ডের একটি অসুবিধা হচ্ছে প্রতি মাসে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমান অর্থ ভিসা কার্ডের জন্য পরিশোধ করতে হবে।


কিভাবে কাজ করতে হয়?
এই সাইট এ কাজ একদম সহজ। মূলত আপনাকে এই সাইট এর বিজ্ঞাপন প্রচার করতে হবে। অর্থাৎ এই সাইট এ রেজিস্ট্রেশান করার মাধ্যমে আপনি আপনার নিজের একটি রেফারেল লিঙ্ক পাবেন। সেই রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করে আপনাকে নতুন ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাতে হবে। আপনি যত বেশি ইউজার এই সাইট এ সাইন আপ করাবেন আপনার পয়েন্ট এর পরিমান তত বাড়বে।  তাছাড়া আপনার টিম মেম্বার যদি অ্যাক্টিভ থাকে সে ক্ষেত্রে তাদের অ্যাক্টিভিটির উপর ভিত্তি করে আপনি পয়েন্ট পাবেন।  এই পয়েন্ট এর ভিত্তিতে আপনাকে ডলার প্রদান করা হবে।
কিভাবে রেজিস্ট্রেশান করতে হবে ?
এই সাইট এ সাইন আপ করার জন্য আপনাকে একটি রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে হবে। আপনি যে কারো রেফারেল লিঙ্ক ব্যবহার করতে পারেন।

রেজিস্ট্রেশান  লিঙ্কঃ http://www.wavescore.com/video-profile.php?u=jpmkZjxv1y&p=1
এটা আমার রেফারেল লিঙ্ক। আপনি এই লিঙ্ক এ প্রবেশ করে আপনার রেজিস্ট্রেশান সম্পন্ন করতে পারেন। রেজিস্ট্রেশান করতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিও টি দেখতে পারেন।